আনিস সাহেব গ্রামে বসবাস করেন। তিনি ঐ গ্রামেরই একটি ক্লাবের সভাপতি। তিনি প্রায়ই ভাবেন, গ্রামের পতিত জমিগুলো কীভাবে আবাদযোগ্য করা যায়? এদিকে কৃষি বনায়ন সম্পর্কে তাঁর ভালো ধারণা আছে। তিনি ক্লাবের অন্যান্য সদস্যদের নিয়ে জমির মালিকদের সাথে কথা বলেন এবং তাদের কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া পেয়ে তিনি সকলকে নিয়ে জমিগুলোতে পুকুর খনন করে মাছ চাষ শুরু করেন এবং চারপাশের খালি জায়গায় নানা ধরনের ফল ও বৃক্ষজাতীয় গাছের চারা লাগান। তাছাড়া একপাশে কিছু ঘাসেরও আবাদ করেন।
উদ্দীপকে উল্লেখিত আনিস সাহেব গ্রামে বসবাস করেন। আনিস সাহেব কৃষি বনায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। এ উদ্যোগটি যেসব সুবিধা নিশ্চিত করবে তা নিচে ব্যাখ্যা করা হলো:
১. খাদ্য চাহিদার সংস্থান করতে পারবে।
২. গৃহ নির্মাণ ও আসবাবপত্র তৈরির সামগ্রী পাবে।
৩. জ্বালানি সমস্যা মেটাতে পারবে।
৪. অর্থ আয়ের ব্যবস্থা হবে, কর্মসংস্থান বাড়বে ফলে দারিদ্র্য বিমোচন হবে।
৫. স্থানীয় উপকরণ ব্যবহার করেই কাজ সম্পাদন করতে পারবে।
৬. মাটির ক্ষয় রোধ হবে ও মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি পাবে।
৭. পরিবেশ জীবের বসবাস উপযোগী হবে।
৮. পশু-পাখির খাদ্য ও আবাসস্থল সৃষ্টি হবে।
৯. বৃষ্টিপাত বেশি হবে।
আপনি আমাকে যেকোনো প্রশ্ন করতে পারেন, যেমনঃ
Are you sure to start over?